মুক্তকথন কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর শ্রেষ্ঠ সদস্য নিধারণ এবং তাদের মাঝে মুক্তলোক উপাধি প্রদান করে মুক্তকথন কল্যাণ ফাউন্ডেশন।
সহ সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব এবং সহ সভাপতি লতিফুর রহমান মুক্তকথন কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর মুক্তলোক লিখন তাদের সামাজিক কাজ এবং নিজ দক্ষতার উপর ভিত্তি করে লাভ করে মুক্তলোক উপাধি।
পথশিশু সহ সমাজের কিছু সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে সর্বদা নির্ভিক আমাদের প্রতিটি সৈনিক! এই মূলমন্ত্রটিকে ধারণ করেই এরই উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠে মুক্তকথন কল্যাণ ফাউন্ডেশন।
মুক্তকথন ডটকম নামে সাহিত্যিক একটি ব্যাক্তিগত পোর্টাল থেকেই নেওয়া হয় সমাজসেবার জন্য মুক্তকথন নামটি। প্রতিষ্ঠাতা প্রধান ও চেয়ারম্যান ফাহাদ এর হাত ধরেই আস্তে আস্তে গড়ে উঠে মুক্তকথন কল্যাণ ফাউন্ডেশন। সারাদেশে সম্ভব না হলেও কয়েকটি জেলা উপজেলাতে উপকমিটি প্রদান করে তাদের সামাজিক কার্যক্রম শুরু করে মুক্তকথন কল্যাণ ফাউন্ডেশন। তাদের সদস্যদের সামাজিক কাজ,মানবতা সমাজসেবা এবং অসহায়দের প্রতি ভালবাসার উপর ভিত্তি করে শ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি নিবার্চন করে মুক্তকথন কল্যাণ ফাউন্ডেশন।
মুক্তকথন কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর কেন্দ্রীয় কমিটির দুই সহ সভাপতি জনাব রাকিবুল ইসলাম রাকিব এবং লতিফুর রহমান লিখন মুক্তলোক উপাধি লাভ করেন, তাদের সমাননা সারক এবং লিখিত নোটিশ এর মাধ্যমে তাদের মুক্তলোক উপাধির সমাননা প্রদান করা হয়। একই সাথে তাদের কাজের ইচ্ছে,চেতনা শক্তির উপর ভিত্তি করে সচিব পদে মনোনীত করা হয়।
মুক্তলোক উপাধি প্রাপ্ত লতিফুর রহমান লিখন বলেন, আমি গর্বিত মুক্তকথন কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর সদস্য হতে পেরে। প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এর নিদেশে লটারির মাধ্যমে ২০২৩ কমিটিতে সহ সভাপতি পদে মনোনীত হই। একই সাথে ব্লাড ব্যবস্থাপক হিসেবেও মনোনীত হই এবং আমি যথা সম্ভব দায়িত্ব পালন করি। সহ সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন,মুক্তকথন মানেই মুক্তভাবে সমাজের মানুষের পাশে থাকা।নিজ স্বাধীনতায় অসহায় মানুষকে সহায়তা প্রদান করা। প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জানান, নবীনত্বের ছোঁয়ায় সব সময় সতেজ থাকবে মুক্তকথন কল্যাণ ফাউন্ডেশন। সমাজের কিছু সুবিধা বঞ্চিত অসহায় মানুষের পাশে এবং তাদের কল্যাণে কাজ করতে বদ্ধ পরিকর।