প্রিন্ট এর তারিখঃ মার্চ ১৫, ২০২৫, ৮:১৩ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ ফেব্রুয়ারী ২৩, ২০২৪, ১:১১ এ.এম
কর্মক্ষেত্রে নারীর নিরাপত্তা;দেখার আছে কি কেউ!?

নিজস্ব প্রতিবেদন কর্মক্ষেত্রে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সুপ্রিম কোর্টের সুস্পষ্ট নির্দেশনা আছে। ২০০৯ সালে হাইকোর্ট কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি মানসিক নির্যাতন কাজের বিভিন্ন ছুতা ধরে পুরুষ কর্তা কর্তৃক নারী সহকর্মীকে বিভিন্ন নির্যাতন রোধে নির্দেশনা দেয়- তাতে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি, মানসিক নির্যাতন প্রতিরোধে কমিটি গঠনের কথা বলা হয়েছে। অভিযোগ দেয়ার ব্যবস্থা এবং তার নিষ্পত্তির ব্যবস্থার জন্য সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেয়া হয়। কিন্তু তা অনুসরণ করছে না প্রতিষ্ঠানগুলো।
[caption id="attachment_700" align="aligncenter" width="738"]
প্রতিক্রিয় ছবি[/caption]
অ্যাকশন এইড বাংলাদেশের গবেষণায় দেখা গেছে, ৮৭ শতাংশ প্রতিষ্ঠান ওই কমিটির ব্যাপারেই জানে না। নারীকে কয়েকভাবে নির্যাতন বা বৈষম্যের শিকার হতে হয়। এরমধ্যে রয়েছে যৌন হয়রানি, শারীরিক নির্যাতন, মানসিক নির্যাতন, মজুরি বৈষম্য, পদ বৈষম্য জাতীয় শ্রমশক্তি জরিপ প্রতিবেদন অনুসারে, পুরুষের সমান কাজ করলেও নারী শ্রমিক মজুরি পান কম আবার ক্ষেত্র বিশেষে সম্মান মর্যাদা ও পান কম।
উদাহরণস্বরূপ, গ্রামাঞ্চলে একই কাজ করে পুরুষ শ্রমিকরা গড়ে ৫০০ টাকা পেলেও নারী শ্রমিকরা পান ৩০০ টাকা। এ ছাড়া নারীকে প্রায়ই 'দায়ী' করা হয়- বলা হয়, তারা নারীত্ব ব্যবহার করে পদ-পদোন্নতি নেন। তাদের যোগ্যতাকে মূল্যায়ন করা হয় না।এরকম হাজারো অজুহাত নির্যাতন অপবাদ সহ্য করে বর্তমান সমাজে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে পুরুষ কর্তা কর্তৃক নারী সহকর্মীদের ঠিকে থাকার প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করে যেতে হচ্ছে।যে দেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একজন নারী, মাননীয় স্পীকার একজন নারী,সাবেক প্রধানমন্ত্রীও ছিলেন একজন নারী এবং মন্ত্রী পরিষদে ৩০% নারী,৫০ জনের অধীক এমপি নারী, সচিবালয়, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রসাশক,ইউএনও,বিচার বিভাগসহ দেশের প্রতিটি সেক্টরের এতো নারী কর্তার
কপিরাইট © দৈনিক মুক্তকথন নিউজ © নিবন্ধন প্রক্রিয়াধীন @ মুক্তকথন গ্রুপ