নিজেস্ব অনুসন্ধানী প্রতিবেদন – মহেশপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কমর্কর্তা আইয়ুব আলির নামে রয়েছে নানা রকম দুর্নীতি ঘুষ বানিজ্যের অভিযোগ। তার বাড়ি কাশিয়ানী উপজেলার রাতইল ইউনিয়নের ধানকোড়া গ্রামে। বছরের পর বছর ঘুষ বানিজ্য করে ঢাকায় কিনেছেন একাধিক ফ্লাট। নিজ উপজেলা কাশিয়ানী বাজারে তার আরো একটি বাড়ির কাজ চলমান রয়েছে বলে যানা যায়। তার ছেলে রেজানুর রহমান ঢাকার একটি নিজেস্ব ফ্লাট এ থাকেন, বিভিন্ন সময় তাদের কে আওয়ামী লীগের উপজেলা পার্যায়ের নেতা এবং ছাত্রলীগের নেতাদের সাথে সম্পর্কে রেখে চলতে দেখা যায় বলে স্হানীয়রা জানিয়েছেন।
তিনি এর আগে রামদিয়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসে ছিলেন যেখান থেকে সরকারি একাধিক ভূমি ইজারা দিয়ে কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। ইতি পূর্বে জয়নগর ভূমি অফিসে দুই মেয়াদে ৫ বছরের অধিক সময় দায়িত্বে ছিলেন বলে তথ্য পাওয়া যায়। ২০১১ তে সেনাবাহিনীর অভিযানের সময় অফিস থেকে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগও পাওয়া যায়। তার বিরুদ্ধে দুদকের একটি মামলা হয়েছিল যা স্হানীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের মাধ্যমে ধামাচাপা দিয়েছিলেন। স্হানীয় লোকজন অভিযোগ করেন যে তিনি প্রতিটি নামজারি করতে ৭ থেকে ১০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন। এবং খাজনায় সরকারি টাকা থেকে অধিক টাকা আদায় করেন।তিনি যেখানেই চাকরি করেন স্থানীয় নেতাদের মাসিক চাদা দিয়ে নিজের পক্ষে রাখার চেষ্টা করেন। স্থানীয় সাধারণ মানুষ দ্রন্ত তার অপসারণ চাই।