যশোর জেলা প্রতিনিধিঃ যশোরের মণিরামপুর জয়পুর আদর্শ মহিলা দাখিল মাদ্রাসার সুপার আঃ মজিদ গাজীর একই পরিবারের ৮ জন সদস্য একই প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করায় এলাকায় চরম ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানায় ২০০০ সালে মাত্র ৫ শতক জমি নিয়ে মাদ্রাসা টি এমপিও ভুক্ত করে। এমপিও ভুক্ত হওয়ার জন্য মিনিমাম বিদ্যালয়ে ১০০ শতক জমি থাকার কথা থাকলেও,জয়পুর আদর্শ মহিলা দাখিল মাদ্রাসার নামে একশতক ও জমি ছিলো না বলে জানায় স্থানীয়,মোঃ আক্তার হোসেন,মোঃ ইমামুল হোসেন,আতাউর সরদার।
গ্রামের সাধারণ মানুষ প্রতিবাদ করলে ততকালীন স্বেরাচার
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে স্বপন ভট্টাচার্যের মাধ্যমে একাধিক জামায়াত, বিএনপি নেতা কর্মীর নামে মিথ্যা মামলা করিয়ে বাড়ি ছাড়া করেছেন মাদ্রাসার প্রধান সুপার,আঃ মজিদ।আঃ মজিদ সহ বিদ্যালয়ে তার পাগল ভাই,ভাইরা ভাই,চাচাতো ভাই,ভাগনে সহ একই পরিবারের ৮ জন সদস্য এই মাদ্রাসায় চাকুরী করছে। বিষয়টি প্রধান শিক্ষক নিজেও শিকার করেছেন তার পরিবারের আত্মীয়স্বজন ৮ জন চাকুরী করছে এই মাদ্রাসায়।এছাড়াও এমপিও ভুক্ত হওয়ার পর মাদ্রাসায় জমি না থাকায় তড়িঘড়ি করে একরাতে মাদ্রাসা ভেঙে, নতুন করে ৪৮ শতক জমি ক্রায় করে,যার অরেশ গন ঐই জমি আমানত করে। যার মামলা আদালতে চলমান। পরে আরো দশ শতক জমি ক্রয় করলেও আমানত মামলা থেকে বাঁচতে দান সুত্রে দলিল করে নিয়েছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। জয়পুর আদর্শ মহিলা দাখিল মাদ্রাসায় বর্তমান ২১ জন শিক্ষক শিক্ষীকা কর্মরত আছেন।
মাদ্রাসার সুপারের আপন ভাই মানসিক প্রতিবন্ধী, আঃ গণী মাদ্রাসায় না গেলেও চাকুরীতে বহাল রয়েছে। এবিষয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিসার আকরাম হোসেন জানায়,জমিজমা সংক্রান্ত বিষয়ে আমি বুঝিনা,যে কারনে অভিযোগ টি সাবরেজিস্টার কে দায়িত্ব দিয়েছেন। এবং যদি মাদ্রাসার সুপারের আপন ভাই, মানসিক প্রতিবন্ধী হয় আপনার উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিলে ভালো হয়।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিশাত তামান্নাকে ফোন দিলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
সাব্বির হাসান,যশোর জেলা প্রতিনিধি,যশোর,
মোবাঃ০১৩৩৪-০৯৮৬১৫