মোঃ তারেক রহমান সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ ছাত্র রাজনীতিতে আমার আদর্শ এবং অনুপ্রেরণা দেশনায়ক জনাব তারেক রহমান এবং গণতন্ত্রের মা আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
আর যে মানুষটি সবসময় আমার মনে সাহস জুগিয়েছেন, সবসময় প্রখর রোদ্দুরে আমাকে ছায়া দিয়ে আগলে রেখেছেন, যার হাত ধরে আমার রাজনৈতিক জীবনের সুচনা তিনি সিরাজগঞ্জ -৬ আসন শাহজাদপুরের মাটি ও মানুষের নেতা, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এবং দেশনায়ক তারেক রহমানের বিশ্বস্ত হাতিয়ার আমাদের আশা ভরসার শেষ ঠিকানা প্রফেসর ডক্টর এম এ মুহিত।
যাকে দেখে এখনো প্রাণে সাহস সঞ্চার করে বলতে পারি আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কর্মী। ২০২০ সাল থেকে আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুরু। শুরুর দিন থেকে আজ অবধি সুষ্ঠু ছাত্ররাজনীতির চর্চা করে আসছি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাথে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন ছাত্রদলের নাম নেওয়ার মতো কেউ ছিলো না। তখন প্রফেসর মুহিতের অনুপ্রেরণা নিয়েই জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল করেছি, কর্মী সংগ্রহ করেছি, প্রতিষ্ঠিত করেছি ছাত্রদলের নাম।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম যেদিন সিনিয়ররা আমাকে অকথিত অত্যাচার করেছিলো, অন্যায় ভাবে র্যাগিং করেছিলো কেবল ছাত্রদলের রাজনীতি করি বলে তখনও পিছিয়ে যাইনি, বুক ফুলিয়ে বলেছি হ্যা আমি ছাত্রদলের রাজনীতি করি এই আমার গর্বিত পরিচয়। আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার অত্যাচারী শাসনামলে যখন চারিদিকে অত্যাচারিত হচ্ছে আমাদের কর্মীরা তখনও বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের হাল ধরে রেখেছি কঠোর হাতে।
২৪ এর কথিত নির্বাচনে জাতীয়তা বাদী ছাত্রদলের পক্ষে সরাসরি অবস্থান করায় কারণে তৎকালীন আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সমর্থিত ভিসি শাহ আজমের দারা প্রাতিষ্ঠানিক লাঞ্চনা এবং হুমকির স্বীকার হয়েছি বহুবার তবুও হাল ছেড়ে দেইনি ভেবেছি আমার মা আপোষহীন নেত্রী, আমাদের সাংগঠনিক অভিভাবক জনাব তারেক রহমান, আমাদের রাজনৈতিক ছায়াতল প্রফেসর ডক্টর মুহিত এর কথা ভেবেছি, বাংলাদেশের সকল নির্যাতিত আমার রাজনৈতিক ভাই বোনদের কথা লড়ে গিয়েছি শেষ সুর্যোদয় পর্যন্ত। জুলাই-আগস্ট, সরকার পতন আন্দোলনে যখন স্থানীয় ফ্যাসিস্ট সমর্থিত এমপি চয়ন ইসলাম আমাকে ফোন করে প্রাণনাশের হুমকি দেয় তখনও শক্ত হাতে ধরে রেখেছি ছাত্রদলের পতাকা, দৃঢ় প্রত্যয়ে কাজ করছি শহীদ জিয়ার স্বপ্নের আজ এবং আগামীর বাংলাদেশের জন্য, প্রফেসর ডক্টর এম এ মুহিত এর অনুপ্রেরণা এবং সহযোগিতা আমার দুর্দিনের রাজনীতির রসদ।