চট্টগ্রাম বিশেষ প্রতিনিধি আহমদ রেজাঃ দীর্ঘ ১১ মাস পর ফিরে আসে মুসলমানদের সিয়াম সাধনার মাস হিসাবে পবিত্র মাহে রমজান মাস।এ মাসের প্রতিটি মুসলমানের আল্লাহ পাকের নৈকট্য লাভের আশা প্রতিটা মসজিদে ২০,২১,২৭ দিনের খতমে তারাহবী সালাত আদায় করা হয়। সেই সাথে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ৩০ দিন রোজা রেখে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মাধ্যমে আদায় করার হয়। খতমে কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে ২০ রাকাত তারাহবী সালাত আদায় সম্পূর্ণ করা হয়। আজ শুক্রবার ২১তম রমজান পবিত্র মাহে রমজানে খতমে তারাহবীর কোরআন খতম শেষ করেন। উত্তর বন্দর কেন্দ্রীয় শাহী জামে মসজিদের পবিত্র মাহে রমজান মাসে ২১ দিনে তারাহবী খতমের জন্য ২ জন হাফেজ ও এক পেস ইমাম ও খতিব ,এক জন মোয়াজ্জেম।পবিত্র মাহে রমজানের খতমে তারাহবী সম্পূর্ণ করা হয়।উত্তর বন্দর এলাকাবাসী ও মুসল্লি উপস্থিতি সুন্দর ভাবে খতমে তারাহবী সম্পূর্ণ ভাবে আদায়ের মাধ্যমে দুই জন হাফেজ কে পুষ্প বরণের সু-সম্মানে বিদায় প্রদান করে । উত্তর বন্দর এলাকার বাসিন্দা ও কেন্দ্রীয় শাহী জামে মসজিদে কমিটিগন,সচীব সমাজ সেবক জনাব আলহাজ্ব আক্তার হোসেন চৌধুরী,মুজিবুর রহমান বুলু,মিজানুর রহমান,দিলদার হোসেন চৌধুরী, হাবিবুর রহমান, আহমদ রেজা, ইব্রাহীম কাশেম, এবাদুল হক মন্নান,মোজ্জামেল হক,নাছের সায়েম,বাবুল হক,ইছহাক চৌধুরী, মুসল্লি,আলি মুন্সী,ইছাক,মোহম্মদ শরীফ,শুক্কুর,আতিক, মনির,সজীব,হামিদ, জামাল,প্রমূখ ও এলাকার সকল মুসল্লি উপস্থিতিতে হাফেজদের হাদিয়ানা সহ সন্তুষ্টি স্বরুপ।।
এতে মসজিদের সমাজিকতা ও ইসলামিক পরিবেশনায় মসজিদের দায়িত্বরত পেস ইমাম ও খতিব মাওলানা মাহফুজুর রাহমানের আজকের খতমে তারাহবীর ও মসজিদের সম্পূর্নতার কাজের বিশেষ অবদান রাখেন এবং হাফেজ সম্মাননায় ভূষিত করেন তিনি।এলাকাবাসীর সহযোগিতা ও মাওলানা মাহফুজুর রাহমান মানসিক নিজে কঠোর পরিশ্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি আরো জানান নামাজ পাঁচ ওয়াক্ত, দীর্ঘ ১১ মাস পর আমাদের মাঝে ফিরে আসে একটা মাস পবিত্র মাহে রমজান। এমাসে সাওয়াবের আশায় ও গুনাহ মাপের জন্য নিজেদের সংযত করে।এ মাস রোজাদের জন্য নিয়ামত স্বরুপ বলে মনে করি আমরা । পবিত্র কোরআন নাযিলে মাস এবং আমরা আল্লাহ পাকের নিকট শুকরিয়া আদার করছি। আমরা সুস্থতার সাথে ২১ রমজান খতমের তারাহবী আদায় করতে পারলাম।এ মাস আমাদের আগামী বছর কপাল ধরবে কিনা তা জানি।আল্লাহ পাক আমাদের কে এমাসে যেন জীবনের গুনাহ মাপ করে দেন সে কামনায় আশাবাদী।।