মোঃ-জাহিদুল ইসলাম রুমন,সীতাকুণ্ড চট্টগ্রামঃ চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড ও মিরসরাই অংশে মহালংকা সড়কের বেহালদশা। দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ৬০ হাজার মানুষের ।স্থানীয়রা বলছেন রাস্তায় বিভিন্ন স্থানে পিচ খোয়া উঠে মাটি পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে।ছোট-বড় অসংখ্য খানাখন্দ সামান্য বৃষ্টিতেই জমে যাই পানি।
সড়কের উপর দিয়ে হেলে দুলে ঝুঁকি নিয়ে চলছে গাড়ি এতে ঘঠছে ছোট বড় দুর্ঘটনা ।এদিকে উপজেলা প্রকৌশলী বলছেন প্রকল্পটির এখনো বাজেট হয়নি তবে আমরা আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।
কোথাও উঠে গেছে কারফিটিং কোথাও সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় গর্ত এমন বেহাল সড়কে হেলে দুলে চলাচল করছে যানবাহন ভোগান্তির এই চিত্র সীতাকুণ্ড ও মিরসরাই অংশের মাহলংকা সড়কের, সড়কটি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক থেকে পশ্চিম দিকে ৭.৪ কিলোমিটার অংশে জুড়ে এখন খানাখনদে ভরা বেহাল সড়কের দুর্ভোগের শেষ নেই স্থানীয়, ও গাড়ি চালকদের ও স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের ঘটে দুর্ঘটনা।
স্থানীয়রা জানান, এই সড়কটি ব্যাবহার করে পাঁচটি ইউনিয়নের অন্তত ৬০/ ৭০ হাজার মানুষ। এ সড়কের জুড়ে পাশে রয়েছে অন্তত ১৯ টি মাদ্রাসা ও স্কুল, ভাঙ্গাচুড়া রাস্তায় ট্রাক ও পিক -আপ সি এনজি চলাচল করতে না পারায় কৃষিপণ্য পরিবহনে বেড়েছে ভোগান্তি গুনতে হচ্ছে বাড়তি ভাড়া।স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা বলেন, রাস্তাটি যেন ঠিক করা হয়।
যাতে বর্ষাকালে আমাদের পুরা হাটু পর্যন্ত পানি দিয়ে স্কুলে যেতে না হয়।আমি দেখতেছি রাস্তাটিতে সব সময় বর্ষা হোক বা গ্রীষ্ম হোক এইখানে সবসময় গর্ত থাকে এখানে গাড়ি চলাচল খুবই কষ্টকর আমরা সাইকেলে আসলেও ১০ মিনিটের রাস্তা ৩০ মিনিট লাগে তখন আমাদের স্কুলের ঘন্টা পড়ে যায়। আমরা সময় মত ক্লাসে যেতে পারি না।
স্থানীয়রা বলেন, কোন প্রয়োজনে আমরা বাজারে যেতে হলে আসা-যাওয়ার যে কষ্ট সিএনজিতে উঠতে মন চায় না এই হলো আমাদের অবস্থা, অতি দ্রুত যাতে আমাদের রাস্তার সংস্কার করা হয়।
মেন রোড থেকে বেরিবাধঁ পর্যন্ত রাস্তাটি ৭.৪ কিলোমিটার পাঁচটা ইউনিয়নে প্রায় ৬০ থেকে ৭০ হাজার মানুষ বসবাস করে এই রাস্তার কারণে চলাচল করতে অনেক কষ্ট হচ্ছ।
মো.আলমগীর বাদশাহ্,বলেন,যে সড়কটির কথা বলছেন এটি আমাদের আইডিভুক্ত সড়ক এই সড়কটির দৈর্ঘ্য হল ৭.৪ কিলোমিটার সড়কটি বিগত যে বন্য টা হলো সড়কটি বেহালদশা এর জন্য খসড়া প্রেরণ করেছি। বিগত পাঁচ বছর ও সড়কটিতে বাজেট করা হয়নি।