ক্রাইম রিপোর্টারঃ সিলেট জেলার জকিগন্জ এলাকা ভারতের সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় মহিলা হিসাবে ফারহানা আক্তার চৌধুরী ও তাসনিয়া জান্নাত চৌধুরী আপন দুই বোন মাদক, চোরাচালান ও ভারতীয় অবৈধ পণ্যের রমরমা ব্যবসার পাশাপাশি পতিতা পল্লী থেকে বেড়ে উঠা,সিলেটের বিয়ানীবাজার এলাকায় আওয়ামী লীগ নেত্রী পরিচয়ে ফারহানা আক্তার চৌধুরীর স্বামীর মৃত্যুর পরবর্তী বিভিন্ন মাদক সম্রাটের ছত্রছায়ায় আশ্রয় নেয়া ফারহানা আক্তার চৌধুরী তারই সহযোগী আপন বোন তাসনিয়া জান্নাত চৌধুরী সহ পতিতা পল্লীর নামকরা পতিতাদের নিয়ে কিছু নেতারপ্রশ্রয়ে পতিতাবৃত্তিতে বিয়ানীবাজার ও জকিগন্জ জুড়ে আলোচনায় ভাইরাল।
কিছুদিন যাবত বিয়ানীবাজার স্বামীর মৃত্যুর পর স্বামীর ৪র্থ স্ত্রী হওয়ায় সিলেটের জকিগন্জের পর্যটন এরিয়াগুলোতে ফারহানা আক্তার চৌধুরী ওরফে মক্ষী রাণী ও তাসনিয়া জান্নাত চৌধুরীর বেপরোয়া উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।মাদক ব্যাবসায়ী, মামলাবাজ, দেহব্যবসায়ী সহ একদল দুষ্কৃতকারীদের নিয়ে জকিগন্জ বাবার বাড়ী,বিয়ানীবাজার স্বামীর বাড়িতে একাধিক সন্ত্রাসীদের সাথে ওপেন মেলামেশায় মত্ত হয়ে উঠে উশৃংখল পতিতা সম্রাজ্ঞী তাসনিয়া জান্নাত চৌধুরী ও ফারহানা আক্তার চৌধুরী নামের মহিলা। ফারহানা আক্তার চৌধুরী তাহার মাদক ব্যবসা, দেহ ব্যবসা ও গাঁজা,ইয়াবা ব্যবসা স্বামীর বাড়িতে জোরপূর্বক চলে এসে খালি বাড়ি পেয়ে সি সি ক্যামেরায় সকল অপকর্ম ধরাপড়ে যাবে ভেবে সি সি ক্যামেরা ভাঙচুর করতে থাকে এবং সিলেট জেলা ও দায়রা জজ আদালতে একের পর এক মামলা করে।
ফারহানা আক্তার চৌধুরীর বিরুদ্ধে বেশ কিছু মামলা রয়েছে চুরি, ১৪৪ ধারা, ৫ আগষ্ট পরবর্তী রাজনৈতিক মামলা। কিন্তু ধরা ছোয়ার বাহিরে রয়ে যায় তাসনিয়া জান্নাত চৌধুরী। খবর নিয়ে জানাযায় বিভিন্ন ধরনের মাদক পাচার ও দেহ ব্যবসা করে মানুষ কে জিম্মি করে লক্ষ লক্ষ টাকা আদায় সহ সীমান্তে মাদক পাচারের মাধ্যমে যুব সমাজকে ধ্বংস করতে দুই বোনের বেপরোয়া অনৈতিক কর্মকান্ড সমাজ ও জনসাধারণ কে ভিষিয়ে তুলেছে ।জকিগন্জ বাবার বাড়ির মানুষ অতিস্ট হলে সে ইদানিং বিয়ানীবাজারে স্বামীর বাড়িকে মাদকের রাজ্য বানাতে জোরপূর্বক বসবাস করার জন্য মামলা,হামলার আশ্রয় নিচ্ছে যার ফলে বিয়ানীবাজার এলাকায় একটি সঙ্ঘবদ্ধ চক্রের সহায়তায় বেপরোয়া হয়ে উঠেছে ফারহানা আক্তার চৌধুরী। তার বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে তাকে নারী নির্যাতন মামলার ভয় দেখায় এবং জেলের ভয় দেখায়। তাই দুই বোনের পাপের রাজ্যকে থামাতে প্রশাসনের প্রতি জোর দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী।