মেহেদি হাসান মুন্না,ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি: নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা থানার কুতুবপুরসহ পাঁচটি ইউনিয়ন কে নাসিক এর অন্তর্ভুক্ত করতে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছেন সাবেক সাবেক এম.পি (নারায়ণগঞ্জ-০৪) ও জেলা বিএনপির
সাভার প্রতিনিধি : সাভারের আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলগুলোর তৈরি পোশাক কারখানা গুলো পুরোদমে ফিরেছে উৎপাদনে, তবে এখোনো বন্ধ আছে ১৬টি কারখানা। এছাড়া অন্যান্য সকল কারখানাগুলোতে স্বাভাবিক ভাবেই কাজ চলমান রয়েছে। এখন পর্যন্ত
গাজীপুরের টঙ্গীতে তিন মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে একটি কারখানার শ্রমিকরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে মহানগরীর গাজীপুরা এলাকায় সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেডের শ্রমিকরা আন্দোলনে
সংপর্যাপ্ত মজুত রয়েছে, বাজারে কোনও সংকট নেই। তবুও বেড়েই চলেছে চালের দাম। গত দেড় মাসে খুচরা পর্যায়ে প্রতিকেজি চালের দাম বেড়েছে ২ থেকে ৬ টাকা পর্যন্ত। পর্যায়ক্রমে এখনও তা বেড়েই
উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি নড়াইলে বর্ষাকালীন হাইব্রিড জাতের অফ সিজন তরমুজ চাষে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। কম খরচে বেশি ফলন এবং দাম ভালো পাওয়ায় লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। তাদের সফলতা
উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি চলতি মৌসুমে জেলার ৩ উপজেলায় ২ হাজার ৮শ’৯০ হেক্টর জমিতে গ্রীষ্মকালীন শাকসবজির আবাদ হয়েছে।এ তিন উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১০ হেক্টর বেশি জমিতে সবজি চাষ হয়েছে।
ইউসুফ আলী, ত্রিশাল: ময়মনসিংহের ত্রিশাল পৌরসভার ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের ৭৮ কোটি ১০ লাখ ৮১ হাজার ৭২৬ টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার বেলা ১১.৩০ ঘটিকায় ত্রিশাল পৌরসভার মিলনায়তনে পৌর
বিভাগীয় ব্যুরো ঢাকা: শুক্রবার ঈদযাত্রায় ঘরমুখো মানুষের ঢল নেমেছিল দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশপথ পদ্মা সেতুতে। এদিন সেতু দিয়ে পারাপার হয়েছে প্রায় ৪৬ হাজার যানবাহন। যা থেকে টোল আদায় হয়েছে প্রায় প্রায় ৬
ইউসুফ আলী, অপরাধ তদন্তক: মেধা, যোগ্যতা আর আন্তরিকতাই মানুষকে আত্মকর্মশীল হওয়ার স্বপ্ন দেখায়। ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলা ৮নং সাখুয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুর রশিদ একজন সফল কৃষক ও
শতাধিক বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছেসাভারে । তার মধ্যে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নেই ৯৫ শতাংশেরই । সেই সঙ্গে শতাধিক হাসপাতাল ও ক্লিনিকের নেই পরিবেশগত ছাড়পত্র। পরিবেশ অধিদপ্তরের তথ্যে জানা যায়, সাভারে বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে১১৫টি ও ক্লিনিকের মধ্যে মাত্র ১০টির পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র রয়েছে। এছাড়াও উপজেলার আটটি হাসপাতাল ও ক্লিনিক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়াই চলছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইসেন্স প্রাপ্তির ক্ষেত্রে পরিবেশ ছাড়পত্র বাধ্যতামূলক না হওয়ায় দীর্ঘদিন যাবত শুধুমাত্র ছাড়পত্রের জন্য আবেদনের কপি জমা দিয়েই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইসেন্স পেয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে গত বছরের ১৬ মার্চ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক সভায় সিদ্ধান্ত হয় পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়া আর কোনো হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে লাইসেন্স দেওয়া ও নবায়ন করা হবে না। এদিকে পরিবেশের ছাড়পত্র বাধ্যতামূলক করার উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন বিশ্লেষকরা। এ বিষয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মাশুরা শাম্মী বলেন, পরিবেশ ছাড়পত্রের সাথে বেশ কিছু বিষয় জড়িত। এখানে অনেকগুলো বিষয় রয়েছে যা আমাদের দেশে বরাবরই উপেক্ষিত। আমাদের দেশে প্রতিদিন, প্রতিনিয়ত হাসপাতালগুলো থেকে প্রচুর পরিমাণে বর্জ্য জেনারেট হচ্ছে। কিন্তু এগুলোর পরিবেশগত প্রভাব দেখা হচ্ছে না। তিনি আরও বলেন, হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোতে প্রতিদিন যে বিশাল পরিমাণ বর্জ্য উৎপাদিত হচ্ছে তার খুব কম অংশই কিন্তু ট্রিটমেন্ট করা সম্ভব হচ্ছে। বাকি বর্জ্যের অধিকাংশই কিন্তু পরিবেশে ডিস্পোজাল হচ্ছে ট্রিটমেন্ট না করেই। যা নিঃসন্দেহে আমাদের পরিবেশের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করছে। সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সায়েমুল হুদা বলেন, আগে প্রতিষ্ঠানগুলো অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের সঙ্গে পরিবেশ ছাড়পত্রের জন্য আবেদনের কপি জমা দিলেই আমরা সেগুলো যাচাই-বাছাই করে লাইসেন্স দেওয়ার জন্য সুপারিশ করতাম। কিন্তু এখন থেকে হালনাগাদ পরিবেশ ছাড়পত্র না থাকলে সেটি আর করা হবে না। ঢাকা জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক জহিরুল ইসলাম তালুকদার বলেন, পরিবেশে ছাড়পত্র পেতে যে বিষয়গুলো বাধ্যতামূলক হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলো ওই বিষয়গুলো পরিপূর্ণভাবে পালন করলেই আমরা পরিবেশ ছাড়পত্র দিয়ে থাকি। আগে হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলো আমাদের কাছে আবেদন করলেই ওই আবেদনের কপি জমা দিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদন পেয়ে যেত। এখন কিছুটা করাকরি হয়েছে। আমরা যথাযথ যাচাই বাছাই শেষে হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোকে ছাড়পত্র দিচ্ছি। এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই উদ্যোগের কারণে উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো লাইসেন্স প্রাপ্তি ও নবায়নের ক্ষেত্রে বেশ জটিলতার মধ্যে পড়বে এবং অনেক হাসপাতালের জন্য লাইসেন্স প্রাপ্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়বে বলে মনে করছেন বেসরকারি স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানের মালিকরা। যোগাযোগ করা হলে সাভারের বেসরকারি হাসপাতাল মালিকদের সংগঠন প্রাইভেট হসপিটাল ওনার্স এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি ও সাভারের ল্যাব জোন হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক ওয়াকিলুর রহমান বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইসেন্স প্রাপ্তির ক্ষেত্রে আমাদের অন্যান্য যেসব লাইসেন্স ও অনুমোদন বাধ্যতামূলক তার মধ্যে সবচেয়ে কঠিন হলো পরিবেশ ছাড়পত্র পাওয়া। আগে ছাড়পত্রের আবেদনের কপি জমা দিলেই লাইসেন্স পাওয়া যেত, এখন থেকে এটির হালনাগাদ ছাড়পত্র বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।